• ঢাকা সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৬ বৈশাখ ১৪৩১
logo
ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো, গণগ্রেপ্তার
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ ভূখণ্ড গাজাতে ইসরায়েলের হামলা ও যুদ্ধের প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে পড়েছে কলম্বিয়া ও ইয়েলসহ যুক্তরাষ্ট্রের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেও ছড়িয়ে পড়েছে এই বিক্ষোভ, যা থামাতে হিমশিম খাচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। চলমান বিক্ষোভ ছত্রভঙ্গ করতে গণগ্রেপ্তার শুরু করেছে পুলিশ।  মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে বিবিসি। বিভিন্ন ক্যাম্পাসে বিক্ষোভকারীরা তাঁবু খাটিয়ে অবস্থান নিয়েছে। নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটি, বার্কলে, এমআইটি, টাফটস ইউনিভার্সিটি, ইমারসনসহ কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে প্রতিবাদ জানাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা।  যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ফিলিস্তিনপন্থি ও ইসরায়েলপন্থি শিক্ষার্থীরা একে অন্যের বিরুদ্ধে ইহুদিবিদ্বেষ ও ইসলামভীতি বাড়ানোর অভিযোগ জানিয়ে আসছে। গত বছরের ৭ অক্টোবর হামাস ইসরায়েলে হামলা চালানোর পর থেকেই যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে প্রধান আলোচনা ও বিতর্কের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে ইসরায়েল-গাজা যুদ্ধ ও বাকস্বাধীনতা। এরপর ইসরায়েল গাজায় হামলা চালানো শুরু করলে, বিশ্ববিদ্যালয়গুলো উভয় পক্ষের শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ-প্রতিবাদের মূল কেন্দ্র হয়ে ওঠে। গত সপ্তাহে  নিউইয়র্ক সিটি পুলিশ কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস থেকে একশোর বেশি বিক্ষোভরত শিক্ষার্থীকে গ্রেপ্তার করার পর ক্যাম্পাসগুলোতে চলমান আন্দোলন বিশ্বের মনোযোগ আকর্ষণ করে। গ্রেপ্তারকৃত এসব শিক্ষার্থীদের বহিষ্কার করেছে কর্তৃপক্ষ বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এদিকে, নিজেদের ক্যাম্পাস থেকে শিক্ষার্থীদের গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকশ শিক্ষক সোমবার গণ ওয়াকআউট করেছেন। এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সমস্ত ক্লাস ভার্চুয়ালি পরিচালিত হবে বলে সোমবার ঘোষণা দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। অন্যদিকে, অনেক মার্কিন রাজনীতিবিদ থেকে শুরু করে বিভিন্ন ক্যাম্পাসের ইহুদিভিত্তিক সংগঠনসহ বিভিন্ন মাধ্যম চলমান এই বিক্ষোভকে ইহুদি-বিরোধী আন্দোলন হিসেবে দাবি করছে। সোমবার (২২ এপ্রিল) নিউইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ করায় বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এছাড়া ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের বিক্ষোভকারী প্রায় ৫০ জন শিক্ষার্থীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
২৩ এপ্রিল ২০২৪, ২০:১২

দেশসেরার তালিকায় ৪৩তম গণ বিশ্ববিদ্যালয়
আলপার ডগার (এডি) সায়েন্টিফিক ইনডেক্স প্রকাশিত বিশ্বসেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় দেশের মধ্যে ৪৩তম অবস্থানে রয়েছে সাভারের গণ বিশ্ববিদ্যালয় (গবি)। আর শুধুমাত্র ৯৩টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাবে ১৭তম অবস্থানে রয়েছে এ প্রতিষ্ঠানটি। সম্প্রতি এডি ইনডেক্স তাদের ওয়েবসাইটে এ তথ্য প্রকাশ করে। এতে বিশ্বে ৫২৭৮তম এবং এশিয়ায় ২১৯৭তম অবস্থানে আছে গণ বিশ্ববিদ্যালয়।  তালিকায় প্রথম স্থানে রয়েছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট)। এছাড়া শীর্ষ দশে আছে নর্থ সাউথ, রাবি, জাবি, ঢাবি, বাকৃবি, বশেমুরকৃবি, খুবি, মাভাবিপ্রবি ও শাবিপ্রবি। এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আবুল হোসেন বলেন, আমাদের লক্ষ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের র‍্যাংকিং ১০ এর ভেতরে আনা। কিছু ভালো প্রফেসর নিয়োগ দিয়েছি। বিশ্ববিদ্যালয় র‌্যাংকিং ভালো করতে হলে শিক্ষার মান বাড়াতে হবে। সে লক্ষ্যে আমরা ভলো শিক্ষক নিয়োগে জন্য পিএইচডির দিকে জোড় দিচ্ছি। তিনি আরও বলেন, কনভোকেশনের জন্য সব কিছু রেডি করে পাঠানো হয়েছে। ডেট দিলে আমরা কনভোকেশন সম্পন্ন করবো। এই বিষয় গুলো আমাদের শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন ক্ষেত্রে এগিয়ে রাখবে। যা র‌্যাংকিংয়ে আগাতে সাহায্য করবে। প্রসঙ্গত, এডি সায়েন্টিফিক ইনডেক্স একটি আন্তর্জাতিক গবেষক ও বিশ্ববিদ্যালয় র‍্যাঙ্কিং প্রকাশক সংস্থা। প্রতি বছর তারা বিভিন্ন মানদণ্ডের ওপর ভিত্তি করে এসব তালিকা প্রকাশ করে।
১৭ এপ্রিল ২০২৪, ২৩:৫৩

বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র আব্দুর রহিম হত্যা মামলায় ৭ জনের যাবজ্জীবন
জয়পুরহাটে চাঞ্চল্যকর বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র আব্দুর রহিম হত্যা মামলায় সেনাবাহিনী ও বিজিবি সদস্যসহ ৭ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাদের প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা অনাদায়ে ২ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। দন্ডপ্রাপ্তদের মধ্যে ৫ জন পলাতক রয়েছেন। রোববার (২৪ মার্চ) দুপুরে অতিরিক্ত দায়রা জজ-১ আদালতের বিচারক নুরুল ইসলাম এ রায় দেন। দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন, জয়পুরহাটের আক্কেলপুর উপজেলার বেগুনবাড়ি গ্রামের মৃত হযরত আলী সরদারের ছেলে ফরহাদ আলী সরদার ওরফে ঝন্টু, দেলোয়ার হোসেনের ছেলে মাহমুদ তারিক ওরফে তারিক, ওসমান আলী সরদারের ছেলে আ. গফুর, মামুনুর রশিদের ছেলে সোহাগ, জাহাঙ্গীর আলম মন্ডলের ছেলে তৌফিকুল ইসলাম,  মৃত মনির উদ্দিন সরদারের ছেলে সেনা সদস্য জুয়েল ওরফে বখতিয়ার, দেলোয়ার হোসেনের ছেলে হাসিবুল হাসান ওরফে হাসিবুল।  মামলার বিবরণে জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র আব্দুর রহিম ২০০০ সালের ৭ জানুয়ারি ঈদ উদযাপনে নিজ বাড়ি জয়পুরহাটের আক্কেলপুর উপজেলার দক্ষিণ কানুপুর গ্রামে আসেন। তিনি ১১ জানুয়ারি বিকেলে বাড়ি থেকে বের হয়ে গভীর রাত পর্যন্ত আর ফেরেননি। পরদিন সকালে দক্ষিণ কানুপুর গ্রামের পাশে একটি পুকুরপাড় থেকে তার রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় নিহতের বড় ভাই আসাদুল ইসলাম বাবুল বাদী হয়ে থানায় মামলা দায়ের করলে আদালত আজ এ রায় দেন।
২৪ মার্চ ২০২৪, ২২:৫৮

বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের পেনশন নিয়ে প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহারের দাবি
পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ও তার অঙ্গপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের পেনশনের বিষয়ে অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে জারিকৃত প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশন।  শনিবার (১৬ মার্চ) ফেডারেশনের সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. আখতারুল ইসলাম এবং মহাসচিব অধ্যাপক ড. মো. নিজামুল হক ভূইয়া স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এই দাবি জানানো হয়। বিবৃতিতে বলা হয়, হঠাৎ করেই এমন একটি প্রজ্ঞাপন জারির ফলে সারাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মধ্যে চরম হতাশা ও অসন্তুষ্টি সৃষ্টি হয়েছে। এই প্রজ্ঞাপন কার্যকর হলে বাংলাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা চরম বৈষম্যের শিকার হবেন। একই বেতন স্কেলের আওতাধীন শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য ভিন্ননীতি সংবিধানের মূল চেতনার সঙ্গেও সাংঘর্ষিক। এই প্রজ্ঞাপন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শিক্ষাদর্শনের প্রতি চরম অবমাননা প্রদর্শনের শামিল বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়। বিবৃতিতে আরও বলা হয়, এই প্রজ্ঞাপনের ফলে মেধাবীরা শিক্ষকতায় আসতে আগ্রহী হবেন না। এ ধরনের সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদেরকে সরকারের মুখোমুখি দাঁড় করাবে। এটি দুরভিসন্ধি কি না তা খতিয়ে দেখার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়। বিবৃতিতে অনতিবিলম্বে এই প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহারের দাবি জানায় ফেডারেশন।
১৬ মার্চ ২০২৪, ১৪:৪৮

গবিসাসের ১১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
বর্ণাঢ্য আয়োজনে সাভারের গণ বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির (গবিসাস) ১১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত হয়েছে।  বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) বেলা ১১টায় আনন্দ শোভাযাত্রার মাধ্যমে দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের শুরু হয়।শোভাযাত্রা শেষে ফিচার প্রদর্শনী ও কেক কাটা অনুষ্ঠিত হয়। আমন্ত্রিত অতিথিরা বিভিন্ন সময়ে প্রকাশিত ফিচার সমূহ ঘুরে ঘুরে দেখেন এবং প্রশংসা করেন। পরে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভায় যোগ দেন তারা।  এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য এবং ঢাকা-২০ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ বেনজির আহমদ। প্রধান আলোচক হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আবুল হোসেন, বিশেষ আকর্ষণ হিসেবে প্রথম আলোর নিজস্ব প্রতিবেদক শামসুজ্জামান শামস উপস্থিত ছিলেন। প্রধান অতিথি বলেন, সাংবাদিকেরা সমাজের দর্পণ। তারা চাইলে সমাজের বিভিন্ন অসঙ্গতির ইতিবাচক সমাধান করতে পারে। একইন সঙ্গে সাংবাদিকতার অপব্যবহারে অনেকের ক্যারিয়ার ধ্বংস হতে পারে। এসব বিষয়ে সচেতন থাকা উচিত। উপাচার্য বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়নে গবিসাসকে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করে যেতে হবে। নেতিবাচক বিষয়ে আমার কোনো অভিযোগ নেই। সমালোচনার মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবর্তন সম্ভব। অনুষ্ঠানে সংবাদ এবং সাংবাদিকতা বিষয়ে আলোকপাত করেন প্রথম আলোর বিশেষ প্রতিবেদক শামসুজ্জামান শামস। তিনি সাংবাদিকতার সাম্প্রতিক চ্যালেঞ্জ এবং উত্তরণের উপায় নিয়ে বিশদ আলোচনা করেন। আলোচনা সভা শেষ পর্যায়ে সংগঠনের কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার উদ্দেশ্যে ২০২৩-২৪ সেশনের জন্য তিন (৩) সদস্য বিশিষ্ট ‘গবিসাস পরামর্শক পরিষদ’ ঘোষণা করা হয়।  অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার এস. তাসাদ্দেক আহমেদ, বিভিন্ন অনুষদীয় ডিন, বিভাগীয় সভাপতি, প্রশাসনিক ব্যক্তিবর্গ, শিক্ষক-শিক্ষার্থী, বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।  প্রসঙ্গত, বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে প্রাচীন সংগঠন গবিসাস। দেশের প্রথম বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি হিসেবে ২০১৩ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি যাত্রা শুরু করে তারা।
১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৯:২৪

নানা আয়োজনে গণ বিশ্ববিদ্যালয়ে পিঠা উৎসব 
সাভারের গণ বিশ্ববিদ্যালয়ে (গবি) পঞ্চমবারের মতো পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (১২ ফেব্রুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে এ পিঠা উৎসবের উদ্বোধন করেন অনুষ্ঠানের সভাপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আবুল হোসেন। উৎসবে শিক্ষার্থীরা নানা নামের বাহারি নকশার মুখরোচক পিঠা নিয়ে হাজির হন। নারকেল পুলি, ইলিশ পিঠা, দুধ পুলি, ভাপা, পোয়া, পাটিসাপটা, ঘর কন্যা, কুটুম, হাতকুলিসহ মেলায় বাহারি পিঠার পাশাপাশি হরেক রকমের মিষ্টি, কেক, চা ও লাড্ডু বিক্রি করা হয়। এছাড়া চুড়ি, ফিতা এবং গোলাপ ফুলও বিক্রি হয়।  পিঠা উৎসবের বিশেষ আকর্ষণ ছিলো বিভিন্ন স্টলের সামনে সেলফি স্ট্যান্ড।  বিশেষ অতিথি মুহাম্মদ লুৎফর রহমান বলেন, গণ বিশ্ববিদ্যালয় আমাদের সম্পদ, এই এলাকার সম্পদ এবং এদেশের সম্পদ। আপনারা এসেছেন এখানে পড়াশোনা করতে তাই লেখাপড়ার প্রতি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে অন্যান্য সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করবেন। তিনি গণ বিশ্ববিদ্যালয় একদিন আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত হবে এই আশাবাদও ব্যক্ত করেন। শিক্ষার্থীদের সাধুবাদ জানিয়ে সভাপতির বক্তব্যে উপাচার্য অধ্যাপক ড. আবুল হোসেন বলেন, গণ বিশ্ববিদ্যালয় দেশের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যেরকে তুলে ধরার ধারাবাহিকতায় আজকের এই পিঠা উৎসব। শিক্ষার্থীরা এতো কম সময়ে এই পিঠা উৎসবের আয়োজন করেছে তার জন্য কমিটির সদস্যসহ সকলকে ধন্যবাদ জানাই। গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বাংলাদেশ সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যেরকে ধরে রাখবে বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেন। খাতামুল খালিদ নামের এক শিক্ষার্থী বলেন, শহরের যান্ত্রিকতা ও ব্যস্ততার কারণে গ্রামীণ পিঠা হারিয়ে যাচ্ছে। সব স্টল এতো সুন্দর করে সাজানো হয়েছে মনে হচ্ছে এখন গ্রামেই আছি। এই উৎসবে নানাবাড়ি, দাদাবাড়ির সেই গ্রামের পিঠা খাওয়ার আমেজ ফিরে পেলাম। কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে প্রত্যেকটা স্টলের নামও ছিলো বাহারি। টোনাটুনির পিঠাঘর, ঢেঁকির বৈঠকখানা, নাইওর, পিঠা জাদুঘর, পৌষের প্রেম সহ ২৭টি স্টল। শিক্ষার্থীরা বাঁশের চাটাই, খড়কুটো, কলাগাছ দিয়ে স্টলগুলো সাজিয়ে গ্রামীণ পরিবেশের আবহের সৃষ্টি করেছেন। আলপনা, বেলুন, প্ল্যাকার্ড আর ফেস্টুনে সাজানো হয়েছিল বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণ।  অনুষ্ঠানজুড়ে ছিল পিঠা প্রদর্শনী, গ্রামীণ খেলাধুলা, ডিবেট ক্লাবের আয়োজনে আঞ্চলিক বিতর্ক অনুষ্ঠান, সেরা স্টল নির্বাচন এবং পুরস্কার বিতরণ।  বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থী ও মিউজিক সোসাইটির পরিবেশনায় নৃত্য ও লোকগান পরিবেশন করা হয়। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মো. সিরাজুল ইসলাম, রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ এস তাসাদ্দেক আহমেদ, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মো. আবু হারিস, বিভিন্ন অনুষদের ডিন ও বিভাগীয় প্রধান, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা।  প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালে গণ বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির (গবিসাস) উদ্যোগে প্রথমবারের মতো পিঠা উৎসব হয়। এরপর ২০১৭ ও ২০২০ সালে এ উৎসবের আয়োজন করে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ। সর্বশেষ, গত বছর গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্যোগে এ আয়োজন সম্পন্ন হয়।
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২২:৩১

বিশ্বসেরা গবেষকদের তালিকায় গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৪ জন
আন্তর্জাতিক গবেষক ও বিশ্ববিদ্যালয় র‍্যাঙ্কিং প্রকাশক সংস্থা 'আলপার ডগার (এডি) সায়েন্টিফিক ইনডেক্স' সম্প্রতি বিশ্বসেরা গবেষকদের তালিকা প্রকাশ করেছে। এ তালিকায় স্থান পেয়েছেন সাভারের গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের (গবি) ২৪ জন। শিক্ষকদের পাশাপাশি ২ জন শিক্ষার্থীও এ তালিকায় রয়েছে। সম্প্রতি আন্তর্জাতিক মানের এই সূচকটির নিজস্ব ওয়েবসাইটে এ তথ্য প্রকাশিত হয়। বিশ্বসেরা গবেষকদের তালিকায় এ বছর সর্বমোট স্থান পেয়েছেন বাংলাদেশের ২০৪ টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০ হাজার ৩৩ জন গবেষক। গবেষকদের তালিকায় গবির স্থান পাওয়া শিক্ষকরা হলেন ফার্মেসী বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. মোখলেছুর রহমান সরকার, বিভাগটির শিক্ষক ড. পিযুষ কুমার পাল, মো. সেলিম হোসেন, মো. গোলাম মোস্তফা ও অনন্ত কুমার দাস। রসায়ন বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. নিলয় কুমার দে ও সাবেক সভাপতি অধ্যাপক শামীম মাহবুব। বায়োকেমিস্ট্রি অ্যান্ড মলিকুলার বায়োলজি বিভাগের শিক্ষক মো. এখলাস উদ্দিন দিপু, মো. ইউসুফ আলী। কম্পিউটার সাইন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষক তানিয়া আক্তার, শায়লা রহমান, শরীফ আহমেদ, শাহরিয়ার হাসান, আতিকুর রহমান এবং শিক্ষার্থী সামিরা আক্তার টুম্পা ও মো. আকিফুল ইসলাম ফাহিম। ভেটেরিনারি অ্যান্ড অ্যানিমেল সায়েন্সেস অনুষদের শিক্ষক ডা. মো. রুকনুজ্জামান। ফলিত গণিত বিভাগের শিক্ষক বি এম জুয়েল রানা , সেলিনা আক্তার, মো. হাফিজুর রহমান। পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক এস এম ফাহাদ এবং ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের এস মৃদুল কান্তি সাহা। এছাড়া মেডিকেল ফিজিক্স অ্যান্ড বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী শাহ্ সুলতান মাশরাফি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের মাল্টিডিসিপ্লিনারি গবেষণা কেন্দ্রের গবেষণা সহকারী সোহেল হোসেন এতে স্থান পেয়েছেন। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আবুল হোসেন বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের এ সাফল্যে আমরা আনন্দিত। তাদেরকে অভিনন্দন জানাই। আশা করি, এই সাফল্যের ধারা অব্যাহত থাকবে এবং ভবিষ্যতে গবেষণার মান আরও বৃদ্ধি পাবে। উল্লেখ্য, এডি সায়েন্টিফিক ইনডেক্স গবেষকদের গুগল স্কলারের রিসার্চ প্রোফাইলের বিগত ৫ বছরের এইচ-ইনডেক্স, আই-১০ ইনডেক্স স্কোর এবং সাইটেশনের ওপর ভিত্তি করে তালিকাটি প্রকাশ করা হয়েছে। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানী-গবেষক-অধ্যাপকদের কাজ এবং তাদের শেষ ৬ বছরের কাজের তথ্য বিশ্লেষণের পর তা এইচ-ইনডেক্স, আইটেন-ইনডেক্স স্কোর এবং সাইটেশনের ওপর ভিত্তি করে এ তালিকা প্রকাশিত হয়। এতে নিজ নিজ গবেষণার বিষয় অনুযায়ী গবেষকদের বিশ্ববিদ্যালয়, নিজ দেশ, মহাদেশীয় অঞ্চল ও বিশ্বে নিজেদের অবস্থান জানা যায়। ১২টি ক্যাটাগরিতে এ তালিকা প্রকাশ করা হয়। ক্যাটাগরিগুলো হলো- কৃষি ও বনায়ন, কলা, নকশা ও স্থাপত্য, ব্যবসায় ও ব্যবস্থাপনা, অর্থনীতি, শিক্ষা, প্রকৌশল ও প্রযুক্তি, ইতিহাস দর্শন ও ধর্মতত্ত্ব, আইন, চিকিৎসা, প্রকৃতিবিজ্ঞান এবং সমাজবিজ্ঞান।  
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১১:৩১

গণ বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়োগ, আবেদন যেভাবে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে সাভারের গণ বিশ্ববিদ্যালয়। প্রতিষ্ঠানটি বিভিন্ন বিভাগে একাধিক লোকবল নিয়োগ দেবে। আগ্রহীরা ১৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে আবেদন করতে পারবেন।  যা যা প্রয়োজন- প্রতিষ্ঠানের নাম: গণ বিশ্ববিদ্যালয় বিভাগ: ৩টি পদসংখ্যা: ৯টি  ১. পদের নাম: প্রভাষক বিভাগ: ফার্মেসি পদসংখ্যা: ৭ জন শিক্ষাগত যোগ্যতা: সংশ্লিষ্ট বিষয়ে স্নাতক (সম্মান) সহ স্নাতকোত্তর বা সমমান। এসএসসি হতে স্নাতকোত্তর পর্যায়ে যে কোনো ৩টিতে প্রথম বিভাগ/শ্রেণী অথবা সিজিপিএ ন্যূনতম ৪.০০ (৫.০০) ও ৩.৫০ (৪.০০) থাকতে হবে। কোনো স্তরে ৩য় বিভাগ/শ্রেণি গ্রহণযোগ্য নয়।  অভিজ্ঞতা: অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ও পিএইচডি ডিগ্রীধারীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। ২. পদের নাম: সহকারী রেজিস্ট্রার (প্রশাসন)  বিভাগ: প্রশাসন পদসংখ্যা: ১ জন শিক্ষাগত যোগ্যতা: যেকোন বিষয়ে স্নাতকোত্তর বা সমমান। এসএসসি হতে স্নাতকোত্তর পর্যায়ে যে কোনো ২টিতে প্রথম শ্রেণি/বিভাগ অথবা সিজিপিএ ন্যূনতম ৪.০০ (৫.০০) ৫ ৩.০০ (৪.০০) থাকতে হবে। কোন ৩য় শ্রেণি গ্রহণযোগ্য নয়। দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা: সরকারী/বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে প্রশাসনিক কর্মকর্তা পদে কমপক্ষে ৫ বছর/সহকারী রেজিস্ট্রার অথবা সমমানের পদে কমপক্ষে ২ বছরের বাস্তব অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। ইন্টারনেট ব্রাউজিংসহ কম্পিউটারে বাংলা ও ইংরেজি টাইপিং করার দক্ষতা থাকতে হবে।  বেতন: অভিজ্ঞ প্রার্থীদের আলোচনা সাপেক্ষে বেতন প্রদান করা হবে। ৩. পদের নাম: ড্রাইভার বিভাগ: প্রশাসন পদসংখ্যা: ১ জন শিক্ষাগত যোগ্যতা: কমপক্ষে অষ্টম শ্রেণি পাশ হতে হবে।  অভিজ্ঞতা: ৫১ সিটের বড় এসি গাড়ি চালানোর ৫ বছরের অভিজ্ঞতাসহ বিআরটিএ হেভি ড্রাইভিং লাইসেন্সধারী হতে হবে। বেতন ও ভাতা: বিশ্ববিদ্যালয়ের বিদ্যমান বিধিমালা অনুযায়ী বেতন ও ভাতা প্রদান করা হবে। আবেদনের মাধ্যম: ডাকযোগ আবেদন যেভাবে: ছবি, শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অন্যান্য অভিজ্ঞতা সনদপত্রের (সত্যায়িত) ফটোকপি গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুকূলে অফেরতযোগ্য ৫০০ টাকার ব্যাংক ড্রাফট/পে-অর্ডার ও পূর্ণাঙ্গ জীবনবৃত্তান্তসহ সরাসরি/ডাকযোগে রেজিস্ট্রার বরাবর গণ বিশ্ববিদ্যালের ঠিকানায় প্রেরণ করতে হবে। উল্লেখ্য, নির্ধারিত পদের সংখ্যা কম-বেশি হতে পারে।  আবেদনের শেষ সময়: ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ পর্যন্ত। বিস্তারিত বিজ্ঞপ্তিটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন।
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১১:১৭

গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে নবীনবরণ অনুষ্ঠিত
'উষ্ণ স্পর্শে হবে নবীন অলংকৃত, সকলের কাছে আজ তারাই সমাদৃত' উপপাদ্যকে সামনে রেখে সাভারের গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের (গবি) আইন বিভাগ জানুয়ারি-২০২৪ (৩০ ব্যাচ) সেশনের নবাগত শিক্ষার্থীদের বরণ করে নিয়েছে। রোববার (১৪ জানুয়ারি) বেলা ১১ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবনের তৃতীয় তলায় আইকিউএসি সভাকক্ষে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।  আইন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. পারভেজ আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আবুল হোসেন। অনুষ্ঠানের শুরুতেই স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ফারাহ্ ইকবাল। এ সময় তিনি অনুষ্ঠানে আগত সকল অতিথি, শিক্ষক এবং ছাত্র-ছাত্রীদের প্রতি শুভেচ্ছা নিবেদন করেন। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ এস. তাসাদ্দেক আহমেদ বলেন, গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ্ চৌধুরী মধ্যবিত্ত এবং নিম্ন-মধ্যবিত্ত পরিবারের শিক্ষার্থীদের জন্য গণ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। আমাদের প্রশাসন সবসময়ই শিক্ষার্থী বান্ধব। শিক্ষার্থীদের যে কোনো প্রয়োজনে আমরা তাদের পাশে থাকি। নতুন শিক্ষার্থীদের জন্য শুভকামনা রইলো। আমি আশা করি তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন শৃঙ্খলা মেনে চলবে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য সাফল্য নিয়ে আসবে। ডিন’স কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. জহিরুল ইসলাম খান বলেন, তোমরা ভালো একজন আইনজীবী হওয়ার চেষ্টা করো। সমাজে আইনজীবীদের নিয়ে প্রচলিত ভুল ধারণাকে উপেক্ষা করে তোমাদের এগিয়ে যেতে হবে। ভালো আইনজীবীরা দেশকে পরিবর্তন করতে পারে। তাই তোমরা তোমাদের মেধাকে কাজে লাগিয়ে মেধাবী আইনজীবী হও। অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. নকিব মো. নসরুল্লাহ বলেন, আমি প্রথমবার এই ক্যাম্পাসে এসে এর সৌন্দর্যতা দেখে অভিভূত হয়ে গিয়েছিলাম। আজকে যাদের বরণ করে নেওয়া হচ্ছে তারা অনেক সৌভাগ্যবান কারণ তারা এমন সুন্দর একটি ক্যাম্পাসে পড়তে পারছে। তিনি আরও বলেন, আইন মূলত মানুষের সহজাত ব্যাপার। মানুষই আইনের প্রণেতা, ভালো খারাপের বিচার থেকেই আইন প্রনয়ণ করা হয়। আইনের শিক্ষার্থীরা দূর্নিতির বিরুদ্ধে অবস্থান করে এবং অর্জিত জ্ঞান দেশ ও জাতি গড়ার উদ্দেশ্য ব্যবহার করে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আবুল হোসেন বলেন, তোমাদের কাছে একটা অনুরোধ থাকবে তোমরা আইনের শিক্ষার্থী তাই বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন মেনে চলবে। গণ বিশ্ববিদ্যালয়ে র‌্যাগিং এর হার অনেক কম। আমরা এটাকে শূন্যের কোঠায় নিয়ে আসার চোষ্টা করছি। শিক্ষার্থীদের অভিভাবকদের আমরা আশ্বস্ত করতে চাই আপনার সন্তান আমাদের কাছে নিরাপদে থাকবে। তিনি শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে আরও বলেন, আমি বিশ্বাস করি তোমরা অনেক মেধাবী। তোমরা জ্ঞান চর্চার মাধ্যমে তোমাদের মেধাকে বিকশিত করো। আশা করছি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে তোমাদের যাত্রা সুন্দর হবে। এরপর নতুন শিক্ষার্থীদের ফুল দিয়ে বরণ করে নেয় আমন্ত্রিত অতিথিরা। অনুষ্ঠানে আইন বিভাগের প্রভাষক মো. আল আমিন মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টরের মাধ্যমে 'Steping foreword to the lighthouse' শিরোনামে ভিডিও প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয় এবং বিভাগের পরিচিতি তুলে ধরেন নতুন শিক্ষার্থীদের মাঝে। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মো. সিরাজুল ইসলাম, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আবু হারেজসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডি, বিভিন্ন অনুষদের ডীন, বিভাগীয় প্রধান, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা।
১৪ জানুয়ারি ২০২৪, ২০:১৮
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়